পাশের বাড়িতে চেঁচামেচি হচ্ছে তাড়াতাড়ি বাহিরে এলাম। কাকার ছেলে তিন দিন যাবত নিখুজ। আজ নাকি তারদের বাসার পুকুর থেকে তার লাশ পাওয়া গেছে।শিশুটির বয়স মাত্র ছয় মাস। তার হাত পা কাটা আর শরির একে বারে নরম হতে গেছে। যেমন লাশ না পচার জন্য ঠান্ডা কোথাও রাখা হয়েছে। কাকি তো এ অবস্তা কাদতে কাদতে বারে বারে জ্ঞান হারাচ্ছে। কাকি আরাফকে ঘুম পাড়িয়ে পুকুড়ে কাপড় ধুতে গিয়ে ছিল।তখনি কেউ তাকে অপহরন করে নিয়ে যায়। পুলিশ ও অনান্যদের মাথাই কোনো মতেই আসছে না এত ছোট শিশুকে কে হত্যা করতে পাড়ে তাও আবার এত নৃশংস ভাবে।পুলিশ এর সন্দেহ তালিকাই আছে তিন জন। প্রতিবেশী সুমন নাকি হুমকি দিয়েছিল যে তাদের পরিবারের সবাই কে মেরে ফেলবে।দুই নাম্বারে তার(শিশুটির) বাবা। সে নাকি প্রায় ই মদ খেয়ে বউকে মার ধর করে। আর তিন নম্বরে শিশুটির জেঠী। তার প্রাই শিশুটির মায়ের সাথে ঝগড়া হয়।
পুলিশ সন্দেহ সরুপ তাদের জিজ্ঞাসা বাদ করছে।কিন্তু কেউই নিজেদের দোষ সিকার করতে চাচ্ছে না।কিন্তু বাচ্চার জেঠির আচরনে পুলিশ এর সন্দেহ হচ্ছে।পুলিশের চাপে ঐ মহিলা তার দোষ সিকার করে। হত্যা কারণ হলো আরাফ তাদের পরিবারের একমাত্র ছেলে শিশু। আর ঐ মহিলার তিন মেয়ে।সব সম্পতি যেন আরাফ না পাই এ জন্য তাকে মেরে ফেলে।কিভাবে হত্যা করা হয় জিজ্ঞাস করা হলে তিনি বলেন।ঘুমন্ত আরাফ কে একা ঘরে পেয়ে তার মুখ কাপড় দিয়ে বেধে তার ঘরের ফ্রিজ এ ডুকিয়ে দেই।তার পর রাত্রে সবাই ঘুমিয়ে গেলে ফ্রিজ এর থেকে ছুটিয়ে পুকুরে ফেলে দেয়।