Tourist Places

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

গত শতকের তিরিশের দশকের দিকে আসাম প্রদেশের গভর্নর ছিলেন মাইকেল ক্বীন। তিনি সিলেট সফরে আসেন। তার স্মৃতিকে অম্লান করে রাখতেই এ ব্রীজটি নির্মাণ হয় এবং এই ব্রীজটির নামকরণ করা হয়

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

শাহ পরাণের মাজার সিলেট শহরের একটি পুণ্য তীর্থ বা আধ্যাত্মিক স্থাপনা। যা হচ্ছে ১৩০৩ খ্রিষ্টাব্দে মধ্যপ্রাচ্য হতে বাংলাদেশে আসা ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ জালালের অন্যতম সঙ্গী অনুসারী শাহ পরাণের সমাধি।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত
লক্ষনছড়া

District: Sylhet

জলপ্রপাত দিয়ে নেমে আসা জলে ভিজিয়ে নিতে পারবেন শরীর। বিছনাকান্দি-লক্ষনছড়া-পান্থুমাই

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

ভারত সীমান্তে মেঘালয়ের কোল ঘেষে এক অসম্ভব সুন্দর গ্রামের নাম পান্থুমাই। এটি সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। পেছনে মেঘালয় পাহাড় এবং বয়ে চলা পিয়াইন নদীর পাড়ে এই গ্রামটি সম্ভবত বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রামগুলোর একটি।

দর্শনীয় স্থান

আলী আমজদের ঘড়ি (আলী আমজাদের ঘড়ি নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের সিলেট শহরে অবস্থিত ঊনবিংশ শতকের একটি স্থাপনা, যা মূলত একটি বিরাটাকায় ঘড়ি, একটি ঘরের চূড়ায় স্থাপিত।[১]

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

জিতু মিয়ার বাড়ি হল সিলেটের জায়গীরদার খান বাহাদুর আবু নছর মোহাম্মদ এহিয়া ওরফে জিতু মিয়ার আবাসস্থল। এটি সিলেটের অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থাপনা।

দর্শনীয় স্থান

সিলেট শহরের উত্তর সীমায় শাহী ঈদগাহ বা ঈদগাহ মাঠের অবস্থান। বাংলাদেশের প্রাচীনতম ঐতিহাসিক স্থাপনা সমুহের মধ্যে ১৭০০ সালের প্রথম দিকে নির্মিত সিলেটের শাহী ঈদগাহকে গণ্য করা হয়।

পাহাড় পর্বত
তামাবিল

District: Sylhet

তামাবিল হচ্ছে বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের সীমান্তবর্তী একটি এলাকা, যা জাফলং যাবার ৪ কিলোমিটার আগে অবস্থিত। এখান থেকে ভারতের পাহাড়, ঝর্ণা ছাড়াও অনেক দর্শনীয় স্থান অবলোকন করা যায়। তামাবিলের সবচেয়ে কাছের নদীটির নাম তাইরঙ্গল।

উদ্যান/বাগান/অরণ্য

লাক্কাতুরা চা বাগান সিলেট শহরের উপকণ্ঠে বিমানবন্দর সড়কে চৌকিদেকিতে মনোলোভা একটি চা বাগান লাক্কাতুরা। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম চা বাগান।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্তর্গত একটি জলপ্রপাত। সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

শাহ জালালের দরগাহ, সিলেট শহরের একটি আধ্যাত্মিক স্থাপনা, যা মূলত ১৩০৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে আগত পাশ্চাত্যের ইসলাম ধর্মপ্রচারক শাহ জালালের বাসস্থান ও শেষ সমাধি।

দীঘি/জলাশয়/হাওর
লোভাছড়া

District: Sylhet

লোভাছড়া সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার লক্ষ্মীপ্রসাদ ইউনিয়নে অবস্থিত এক মনোহরিণী স্থান। মূলত এর নাম লোভাছড়া চা বাগান। আর এই চা বাগানের সূত্র ধরেই পুরো গোটা একটা বিশাল এলাকার নাম হয়েছে লোভাছড়া।

গিরিপথ
ভোলাগঞ্জ

District: Sylhet

ভোলাগঞ্জ সিলেটের একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান। ভোলাগঞ্জ দেশের সর্ববৃহত্তম পাথর কোয়ারির অঞ্চল। এখান থেকে ছাতক পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে দাঁড়িয়ে ভোলাগঞ্জ রোপওয়ে বা রজ্জুপথ।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত
জাফলং

District: Sylhet

ইতিহাস ঐতিহাসিকদের মতে বহু হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীনে থাকা এক নির্জন বনভূমি। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে জমিদারী প্রথার বিলুপ্তির মধ্য দিয়ে খাসিয়া-জৈন্তা রাজ্যের অবসান ঘটলেও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা পতিতও পড়েছিল।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত 'বিছনাকান্দি' মূলতঃ জাফলং এর মতোই একটি পাথর কোয়ারী।

দর্শনীয় স্থান

১৯৭৩ সালে, বাংলাদেশ বন বিভাগ বন্যজীবন সংরক্ষণের জন্য ৫০৪ একর রাতারগুল বন ঘোষণা করেছিল। সিলেটের স্থানীয় ভাষায় মুর্তা বা পাটিগাছ 'রাতাগাছ' নামে পরিচিত।