পতিসর রবীন্দ্র কাচারী বাড়িটি নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত স্থান। এটি উপজেলার পতিসর নামক গ্রামে নাগর নদীর তীরে অবস্থিত।

দিবর স্তম্ভ বা দিব্যক জয়স্তম্ভ বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানার দিবর দিঘীর মধ্যস্থলে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন। এ দিঘী স্থানীয় জনগনের কাছে কর্মকারের জলাশয় নামে পরিচিত।

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী থেকে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা পর্যন্ত যুক্তকারী একটি রেলসেতু।

জোড় বাংলা মন্দির পাবনা জেলার পাবনা সদর উপজেলার দক্ষিণ রাঘবপুরের জোড়বাংলা পাড়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।

তাড়াশ ভবন বা তাড়াশ রাজবাড়ী পাবনা জেলা সদরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। ভবনটি তৈরি করা হয়েছিল ১৮শ শতকের কোন এক সময়।

গাজনার বিল বা বিল গাজনা পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার বৃহত্তম বিল। বিলটি ১৬ টি ছোট-বড় বিলের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে। এটি সুজানগর উপজেলার প্রায় মাঝখানে অবস্থিত।

পাবনার ঈশ্বরদীতে পদ্মা নদীর তীরে মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে ৩৩ একর জায়গা জুড়ে পাকশী রিসোর্ট গড়ে তোলা হয়েছে।

পাবনা-ভাঙ্গুড়া মহাসড়কে চাটমোহর শহরের ভাদুরহাট মোড় থেকে ১ কিলোমিটার দূরে সুলতানী মোঘল আমলের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যের ৪৩৯ বছরের মসজিদটি।

খেরুয়া মসজিদ বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রত্ননিদর্শন। মুঘল-পূর্ব সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে নির্মিত এই মসজিদ। প্রায় ৪৩৫ বছর ধরে টিকে থাকা এই মসজিদের অবস্থান বগুড়া

বগুড়া জেলার সান্তাহারের ছাতিয়ানগ্রামে রানী ভবানীর জন্মগ্রহণ করেন। সংস্কার এবং সংরক্ষণের অভাবে রানী ভবানীর বাপের বাড়ি আজ ধ্বংসের পথে। প্রচলিত আছে

ভীমের জাঙ্গাল প্রাচীন বা মধ্য যুগের প্রথম দিকে উত্তর বাংলার বরেন্দ্র অঞ্চলে নির্মিত একটি সড়ক ও বাঁধ। বগুড়া শহর হতে সিএনজি বা অটো রিকশা ভাড়া নিয়ে ভীমের জাঙ্গালের বিভিন্ন স্থানে যাওয়া যায়।

যোগীর ভবন বগুড়ার কাহালু উপজেলায় অবস্থিত একটি মন্দির। এটি প্রায় ৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়।

ভাসু বিহার বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন প্রত্ননিদর্শন। এটি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায়, মহাস্থানগড় থেকে ছয় কিলোমিটার পশ্চিমে বিহার ইউনিয়নের বিহার নামক গ্রামে অবস্থিত।

মহাস্থানগড়ের ভেতর যে সমস্ত প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায় তার মধ্যে মানকালী কুন্ড ঢিবি উল্লেখযোগ্য। এটি মহাস্থানগড়ের মজা পুকুরের পূর্বপাড়ে অবস্থিত। ১৯৬৫-৬৬ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে এখানে খননকাজ শরু হয়

বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় মহাস্থানগড়ের সীমানায় আবিষ্কৃত প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম এক নিদর্শনের নাম পরশুরামের প্রাসাদ

বিহার ধাপ বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। স্থানীয় ভাবে এটি তোতারাম পন্ডিতের ধাপ বা তোতারাম পন্ডিতের বাড়ি নামেও পরিচিত।