District: Khagrachari
95
খাগড়াছড়ি শহর থেকে চান্দের গাড়ি অথবা লোকাল বাসে চড়ে আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রে যেতে হবে। অথবা সিএনজি করেও যেতে পারবেন।
District: Bandarban
201
বান্দরবান শহর থেকে জীপ/চান্দের গাড়ি কিংবা সিএনজি দিয়ে সরাসরি সাইরু হিল রিসোর্টে যাওয়া যায়। ৪৫মিনিট থেকে ১ঘন্টার এই যাত্রার রিজার্ভ জীপ এর ভাড়া ২০০০-২৫০০ টাকা এবং সি এন জি ভাড়া ৮০০-১২০০ টাকা।
District: Bandarban
200
বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি কিংবা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মেঘলা পর্যটনকেন্দ্রে যাওয়া যায়।
District: Bandarban
199
বান্দরবান থেকে নীল দিগন্ত যেতে জীপ/চান্দের গাড়ি/ মহেন্দ্র/সিএনজি অথবা লোকাল বাস পারবেন। সবচেয়ে ভালো হয় রিজার্ভ গাড়ি নিয়ে গেলে। এতে সহজেই আপনি আশেপাশের আরও কিছু জায়গা ভালভাবে ঘুরে দেখতে পারবেন।
District: Bandarban
198
বান্দারবান থেকে চান্দের গাড়িতে বা জিপে করে রুমা বাজার আসতে হবে। সেখানে গাইড নিয়ে আর্মি ক্যাম্পে নাম এন্ট্রি করে রিজার্ভ জীপ/চান্দের গাড়ী অথবা লোকাল চান্দের গাড়ীতে করে বগালেক চলে আসুন।
District: Bandarban
197
দামতুয়া ঝর্ণায় যেতে হলে আপনাকে প্রথম আলীকদম-থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটার পয়েন্টের জায়গায় আসতে হবে। এখানে আসা যায় দুইভাবে। কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা থেকে আলীকদম হয়ে অথবা সরাসরি আলীকদম গিয়ে।
District: Bandarban
196
ডিম পাহাড় ঘুরে সরাসরি চলে যান থানচি বাজার। এখানে খাওয়া দাওয়া সেরে বান্দরবানের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে পারেন অথবা থানচি বিজিবির রিসোর্টে অবস্থান করতে পারেন।
District: Bandarban
195
মিলনছড়িকে উদ্দেশ্য করে আলাদা ভাবে এখানে যাবার প্রয়োজন নেই। কারন আপনি যখন শৈলপ্রপাত বা চিম্বুক বা নীলগিরি যাবেন, পথেই মিলনছড়ি পড়বে।
District: Bandarban
194
থানচি থেকে দুইপথে আমিয়াখুম যাওয়া যায়। রুট ১: থানচি > পদ্মঝিরি > থুইসাপাড়া > দেবতাপাহাড় > আমিয়াখুম। রুট ২: থানচি > রেমাক্রি > নাফাখুম > জিনাপাড়া > থুইসাপাড়া > দেবতাপাহাড় > আমিয়াখুম।
District: Bandarban
193
ঋজুক ঝরনায় যেতে রুমাবাজার এলাকার নদীর তীরে নৌকা কিংবা ইঞ্জিনচালিত নৌকা পাওয়া যায়। তবে কেউ যদি পায়ে হেঁটে যেতে চান তবে খুব সকালে উঠে রওনা দিতে হবে। রুমা বাজার থেকে নৌকা ভাড়া করে যাওয়া যায়। নৌকা ভাড়া ৫০০ টাকা।
District: Bandarban
192
বান্দরবান জেলায় পৌঁছে জীপ বা বাস নিয়ে থানচি হয়ে নৌকা নিয়ে পদ্দমুখ চলে আসুন। এরপর ট্রেকিং করে পদ্দঝিরি পার হয়ে থুইছাপারায় রাত্রিযাপন করতে হবে। পরদিন ভোরে আবার ট্রেকিং শুরু করে একে একে দেবতাপাহাড়, আমিয়াখুম, ভেলাখুম,
District: Bandarban
191
বান্দরবানের সব চেয়ে উঁচু গ্রাম পাসিং পাড়ার খাড়া পথ ধরে মিনিট ত্রিশেক হাঁটার পর জাদিপাই পাড়া হয়ে আরও ৩০-৪০ মিনিট হাটলে তবেই জাদিপাই ঝর্ণায় পৌঁছানো যায়।
District: Bandarban
190
দেবতাখুম যেতে হলে আপনাকে প্রথমে রোয়াংছড়ি থেকে কচ্ছপতলী আর্মি ক্যাম্প যেয়ে অনুমতি নিয়ে ট্রেক করে শীলবাঁধা পাড়া (লিরাগাঁও) যেতে হবে।
District: Bandarban
189
হেঁটে বা ইজিবাইকে করে যাওয়া যাবে এই ৩ কিলোমিটাড় এর মত পথ। এই পাড়ার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে টোয়াইন খাল। টোয়াইন খাল পার হয়ে বেশ কিছুক্ষণ পাহাড় ও ঝিরি পথে হেঁটে আলীর সুড়ঙ্গ
District: Bandarban
179
বান্দরবানের থানচি থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে দুই ঘণ্টা ২০ মিনিট গেলেই পৌঁছে যাবেন তিন্দু। একটি কথা বলে রাখি, এখানে আলাদা কোন গাইড পাওয়া যায় না। তাই নৌকার মাঝিই আপনার গাইডের কাজ করবে।
District: Bandarban
180
আলীকদম বাসস্ট্যান্ড পৌঁছার আগেই আবাসিক নামক জায়গায় আপনাকে নেমে যেতে হবে। সেখান থেকে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই মারায়ং তং যাবার রাস্তা দেখিয়ে দিবে। সেখান থেকে হেটে মারায়ং তং পাহাড় চূড়ায় পৌঁছতে ২ ঘন্টার মত সময় লাগবে।