Tourist Places

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

181

বান্দরবান থেকে সিএনজি/জীপ/চান্দের গাড়ি তে করে শৈলপ্রপাত যেতে পারবেন। শুধু শৈলপ্রপাত দেখতে গেলে যাওয়া আসা সহ খরচ পরবে ৫০০-৮০০ টাকা। এছাড়া আপনি চিম্বুক বা নীলগিরি গেলে যাওয়ার পথেই দেখতে পারবেন।

পাহাড় পর্বত
চিম্বুক

District: Bandarban

182

চিম্বুক যাওয়ার জন্য বান্দরবান শহরের রুমা বাস স্টেশন থেকে চাঁদের গাড়ি হিসেবে পরিচিত জীপ, ল্যান্ড ক্রজার, ল্যান্ড রোভার, পাজেরো অথবা বান্দরবান-থানচি পথে যাতায়াত করা স্পেশাল বাস ভাড়া নিতে হবে। চিম্বুক-থানচি পথে বিকাল ৪ টার পরে কোনো গাড়ি চলাচল করেনা।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত
নাফাখুম

District: Bandarban

183

নাফাখুম যেতে আপনাকে বান্দরবান জেলা সদরেই আসতে হবে প্রথম। তারপর বান্দরবান থেকে থানচি, থানচি থেকে নৌকায় সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রি বাজার যেতে হবে, সেখান থেকে পায়ে হেঁটে নাফাখুম যেতে হবে।

দীঘি/জলাশয়/হাওর
বগালেক

District: Bandarban

184

বান্দরবান শহর থেকে বগালেক যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে রুমা বাজার। বান্দরবান থেকে রুমা বাজার এর দূরত্ব ৪৮ কিলোমিটার। লোকাল বাস কিংবা চাঁন্দের গাড়ি/জীপে করে রুমা বাজার যাওয়া যায়।

পাহাড় পর্বত
কেওক্রাডং

District: Bandarban

185

বান্দরবান শহর থেকে কেওক্রাডং যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে রুমা বাজার। তারপর রুমা বাজার থেকে বগালেক হয়ে কেওক্রাডং। একদিনে বান্দরবান থেকে কেওক্রাডং পৌঁছানো একটু কষ্টকর হয়ে যাবে।

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

186

বান্দরবান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা বা চান্দেরগাড়ী/জীপ ভাড়া করে স্বর্ণমন্দির যেতে পারবেন। শুধু স্বর্ণমন্দির যাওয়া আসার জন্যে ৩০০-৭০০ টাকা নিবে।

পাহাড় পর্বত
নীলাচল

District: Bandarban

187

বান্দরবান শহর থেকে নীলাচল যাওয়ার জন্য সিএনজি, চাঁদের গাড়ি ও জীপ পাওয়া যায়। নীলাচলে অবস্থানের সময় অনুযায়ী অটো রিকশায় যাওয়া আসার জন্য ভাড়া লাগে ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা

পাহাড় পর্বত
নীলগিরি

District: Bandarban

188

বান্দরবন থেকে নীলগিরি যেতে অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। জীপ, মহেন্দ্র, সিএনজি, লোকাল বাস অথবা চান্দের গাড়ি দিয়ে যেতে পারেন নীলগিরি। পরিবার কিংবা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে গেলে সবচেয়ে ভালো হয় রিজার্ভ গাড়ি নিয়ে নিলে।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

176

উলুছড়ি থেকে কোষা নৌকা করে পাহাড়ি ঢলের পানি পাড় হয়ে পায়ে হেটে ধুপপানি পাড়ায় পৌঁছাতে প্রায় ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট ট্রেকিং করতে হবে। ট্রেকিং করতে খালি পায়ে যাবেন কিংবা ভাল মানের ট্রেকিং সু পড়ে নিবেন।

রিসোর্ট

177

রাঙ্গামাটি ক্যান্টনমেন্টে নেমে যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই আরণ্যক হলিডে রিসোর্টের পথ দেখিয়ে দেবে। মেইন রোড থেকে পায়ে হেটে রিসোর্টে যেতে ১০-১৫ মিনিট সময় লাগে।

দীঘি/জলাশয়/হাওর

178

কাপ্তাই যেতে হলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে বাসে উঠতে হবে। সময় লাগবে দুই ঘণ্টা থেকে সোয়া দুই ঘণ্টা। সিএনজি অটোরিকশা, নিজস্ব কার, মাইক্রোবাস কিংবা কাপ্তাই লাইনের বাসে যেতে পারেন। লেকভিউ আইল্যান্ড রিসোর্টে

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

175

রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বাঙ্গালকাটা নামক স্থানে অবস্থিত। কীভাবে: আপনাকে ঢাকা থেকে আগে যেতে হবে কাপ্তাই উপজেলায়। সেখানে গিয়ে লঞ্চঘাট থেকে একটা ট্রলার ভাড়া করে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিটে যেতে পারবেন

ঝর্ণা/জলপ্রপাত
কমলক ঝর্ণা

District: Rangamati

174

কমলক ঝর্ণা দেখতে হলে সাজেকে একদিন থাকতে হবে। গাইডঃ পাতান, রুন্ময় রিসোর্টে কাজ করে – ০১৫৩৫০৮৩১০৪, ৩০০ টাকা নিবে।

পার্ক

173

রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে মাত্র ১.৫ কিলোমিটার দূরে ডিসি বাংলো রোডে অবস্থিত পলওয়েল পার্কে যেতে ৫০ টাকা সিএনজি ভাড়া লাগে।

পার্ক

172

রাঙ্গামাটি ক্যান্টনমেন্ট নেমে মেইন রোড দিয়ে অটো বা সিএনজি নিয়ে আরণ্যক রিসোর্টের হ্যাপি আইল্যান্ড যেতে পারবেন।

ঝর্ণা/জলপ্রপাত

171

দিঘীনালা বাসস্ট্যান্ড থেকে মোটরবাইক বা চাঁদের গাড়িতে চড়ে বাঘাইহাটের আগে ১০ নম্বরে নামতে হবে। ১০ নম্বর হতে ঝিরিপথে ১৫ মিনিট হাটলে হাজাছড়া ঝর্ণায় পৌঁছানো যায়।